ভাবসম্প্রসারণ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন

ভাবসম্প্রসারণ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন

ভাবসম্প্রসারণ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন ক্লাস ৬,৭,৮, এসএসসি এবং এইচএসসি: হ্যালো বন্ধুরা, আজকে তোমরা শিখবে নতুন একটি ভাবসম্প্রসারণ তা হচ্ছে- স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন। মোট ৪টি আলাদা আলাদা উদাহরণ লিখেছি, একটা থেকে আরেকটা সম্পূর্ণ ভিন্ন ও ইউনিক। সব ধরণের লেখার ধরণ আমরা দিয়েছি, তোমাদের পছন্দ অনুযায়ী আয়ত্ত করে নাও।

পোস্টের বিষয়বস্তুভাবসম্প্রসারণ লিখন
ভাবসম্প্রসারণ টপিকস্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
প্রযোজ্য শ্রেণিসমূহক্লাস ৬,৭,৮, এসএসসি, এইচএসসি
নমুনা আছে৪টি (ছবিসহ)

ভাবসম্প্রসারণ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন

ভাব-সম্প্রসারণ: স্বাধীনতা অর্জন করা সহজ নয়। কেননা স্বেচ্ছায় কেউ স্বাধীনতা দেয় না। সংগ্রামের মাধ্যমে তা অর্জন করতে হয়। কিন্তু তার চেয়ে বেশি সংগ্রামী, সতর্ক ও সৃষ্টিশীল হতে হয় স্বাধীনতা রক্ষায় ।

স্বাধীনতা অর্জন করা কোনো পরাধীন জাতির পক্ষে অত্যন্ত কঠিন কাজ । কিন্তু সেই অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষা করা আরও কঠিন কাজ। স্বাধীনতা লাভ অত্যন্ত গৌরবের ব্যাপার। কিন্তু তা খুব সহজে লাভ করা যায় না। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বহু কষ্ট ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয় এবং বহু রক্তপাতের ফলেই স্বাধীনতা আসতে পারে। কারণ শক্তিমদমত্ত শাসকেরা কখনই অধীন জাতিকে স্বাধীনতা দান করে না; রক্তপাতের মাধ্যমেই তা অর্জন করতে হয়। তবে স্বাধীনতা অর্জিত হলেই চিরস্থায়ী হয় না।

স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য আরও বেশি শক্তির প্রয়োজন । কারণ স্বাধীন দেশের ভেতরে ও বাইরে শত্রুর শেষ থাকে না । শত্রুদের হিংসাত্মক দৃষ্টি থেকে দেশকে রক্ষা করার প্রয়োজন রয়েছে । স্বাধীনতাবিরোধীরা ও শত্রুরা অদৃশ্যভাবে দেশের ক্ষতি করে। তাদের পরাভূত করা দুরূহ । যথেষ্ট সচেতন ও সংঘবদ্ধ না হলে স্বাধীনতাকে রক্ষা করা যায় না । স্বাধীনতা রক্ষার জন্য স্বাধীনতাকে মর্যাদা দিতে হয় এবং সদা সতর্ক থাকতে হয়।

স্বাধীনতা অর্জন করতে হলে যেমন নির্ভীক যোদ্ধা হয়ে অস্ত্র হাতে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষা করতে হলে কলম, কাস্তে, হাতুড়ি নিয়ে অপেক্ষাকৃত কঠিন সংগ্রামে একতাবদ্ধভাবে শ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়।

স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন ভাবসম্প্রসারণ

মূলভাব: মানুষ জন্মমাত্রই স্বাধীন নয়, তাকে বহু ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করতে হয়। স্বাধীনতা যেমন অর্জনের, তেমনি তা রক্ষারও। যে মূল্যে স্বাধীনতা অর্জিত হয়, তার শত মূল্যে স্বাধীনতা রক্ষিত হয়।

ভাবসম্প্রসারণ: অন্য কারো মুখাপেক্ষী না হয়ে, অন্যের অধিকারের বা শাসনের বাইরে থাকার নাম স্বাধীনতা। স্বাধীনতার গূঢ় অর্থ হলো আত্মনিয়ন্ত্রিত অধিকার। স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার। কিন্তু বাস্তবে এই স্বাধীনতার কণ্ঠরোধ করে অন্য মানুষ- মানুষের স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে নেয়। তাই যুগে যুগে মানবজীবনের অমৃত রসায়ন স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে প্রাণান্তকর সংগ্রাম ও অঢেল রক্তদানের প্রয়োজন হয়। ত্যাগ ও কৃচ্ছ্রসাধনের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয় বটে, তবে সে স্বাধীনতা রক্ষা করা বা তার স্থায়িত্ব বিধান আরও কষ্টসাধ্য।

‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়।’ স্বাধীনতা ছাড়া কোনো জাতি বাঁচতে পারে না। কিন্তু এই স্বাধীনতা অর্জন সহজসাধ্য নয়। অসীম সাহস, ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং বহু প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়। “রাজার অভাব হইলে রাজা পাওয়া যায়, কিন্তু স্বাধীনতা একবার বঞ্চিত হইলে সহজে সে মহামণির মুখ আর দেখা যায় না” (মীর মশাররফ হোসেন)। স্বাধীনতা অর্জনের এ সুকঠোর সাধনার চেয়েও স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন। কারণ, স্বাধীনতা রক্ষার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ব্যক্তিগত ও সামাজিক স্বার্থাবলি।

স্বাধীনতা অর্জনের পর তা রক্ষা করার জন্য সকল পর্যায়ের মানুষকে কর্তব্যপরায়ণ, সৎ, আদর্শবান ও ত্যাগী হতে হয়- যা সত্যিই কঠিন; যার নিদর্শন আমরা। সেই ১৭৫৭ সাল থেকে আমরা পরাধীন। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১-এ আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে নীতিহীনতা, ব্যক্তিস্বার্থ, ক্ষমতার দ্বন্দ্ব, স্বার্থের যূপকাষ্ঠে বলি হচ্ছে আমাদের প্রিয় স্বাধীনতা। স্বাধীনতার মতো কামনার ধনকে রক্ষা করতে হলে যে ত্যাগে বা যে মূল্যে আমরা তা অর্জন করেছি, তার চেয়ে বেশি মূল্যমানেই শুধু তা রক্ষা করা সম্ভব।

মন্তব্য: স্বাধীনতা অর্জনই শেষ কথা নয়, স্বাধীনতা রক্ষার মাধ্যমেই অর্জন সুসম্পন্ন হয়।

আরো পড়তে পারেন: দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য ভাবসম্প্রসারণ

ভাবসম্প্রসারণ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে

ভাবসম্প্রসারণ: স্বাধীনতা জাতীয় জীবনের অমূল্য সম্পদ বলে মনে হলেও স্বাধীনতাকে জাতীয় জীবনের অমৃত রসায়নও বলা যায়। স্বাধীন থাকার মর্যাদা ও অতুলনীয় গৌরবের কথা চিন্তা করে অনেক মানুষের প্রাণান্তকর সংগ্রামের পর, অঢেল রক্তের বিনিময়ে শোষকের নাগপাশ ছিন্ন করে তবেই স্বাধীনতা লাভ করা হয়। আর এই অর্জিত স্বাধীনতাকে গুণে. ও গৌরবে সমৃদ্ধ করে যথাযোগ্য মর্যাদা দিতে হয় বলে তার জন্য নিরলস শ্রম দান করা আবশ্যক। সেদিক থেকে স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে তা রক্ষা করার সাধনা কঠোরতর হওয়া বাঞ্চনীয়
স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার বলেই প্রত্যেক মানুষ তার নিজের স্বাধীনতার প্রতি আগ্রহী।

কিন্তু, সেই স্বাধীনতা যদি কেউ হরণ করে তা ফিরে পাওয়া বা অর্জন করা বড়ই কঠিন। পীড়িত, অত্যাচারিত জাতি স্বীয় মর্যাদাকে অক্ষুন্ন রাখার জন্যে সংগ্রামের মাধ্যমে মুক্তিলাভ করে থাকে। স্বাধীনতাহীনতায় কেউ বাঁচতে চায় না বলে দাসত্বের শৃঙ্খল কেউ পায়ে পড়তে চায় না। কিন্তু তুলনামূলকভাবে শক্তিমানেরা স্বেচ্ছাচারিতায় জাতির কাঁধে চাপিয়ে দেয় পরাধীনতার গ্লানি। যুগে যুগে, দেশে দেশে, দেশি-বিদেশিরা শক্তির দাপটে পরদেশকে পদানত করেছে, শাসন-শোষণ করে তুলেছে অতিষ্ঠ। তা সত্বেও পরাধীন জাতি দাসত্বের শৃঙ্খল ভাঙার জন্য সংগ্রাম করে একসময় স্বাধীনতা অর্জনের মধ্য দিয়ে দেশ ও জাতির মুক্তি ছিনিয়ে এনেছে। কিন্তু এ মুক্তি অর্জনই মুখ্য অর্জন না ভেবে একে সমুন্নত রাখাই মুখ্য উদ্দেশ্য মনে করতে হবে।

স্বাধীনতাকে রক্ষা করে তাকে ফলপ্রসু করতে হলে প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত করা এবং তার মাধ্যমে অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক স্বনির্ভরতা অর্জন করা। কিন্তু এ কাজ খুব কঠিন। কারণ বিভিন্ন জাতির স্বাধীনতার অভিজ্ঞতা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, স্বাধীনতা অর্জন করা কঠিন হলেও তাকে রক্ষা ও ফলপ্রসু করার কাজ আরও কঠিন। তাই স্বাধীনতা অর্জনের পর দেশের পুণর্গঠন, উন্নয়ন ও বহিঃশত্রুর হাত থেকে একে রক্ষা করার জন্য সদা প্রস্তুত থাকা একান্ত প্রয়োজন। পাশাপাশি ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক জীবনে উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতা অর্জন করা ক্ষুব সহজ কাজ নয়। এসব ক্ষেত্রে মানুষের নানাবিধ সমস্যা রয়েছে।

অনেক সময় এ সমস্যাই সৃষ্টি করে সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার । ফলে রাষ্ট্রীয় জীবনে দেখা দেয় হতাশা, কমে যায় কর্মোদ্দীপনা, সর্বোপরি জাতীয় উন্নতি মুখ থুবড়ে পড়ে । তখন স্বাধীনতার গুরুত্ব, তাৎপর্য ও মর্ম রক্ষা করার প্রশ্ন বড় হয়ে দেখা দেয়। তাই স্বাধীনতা রক্ষার জন্য দেশের আপামর জনসাধারণকে সচেষ্ট ও কর্তব্যপরায়ন হয়ে মাঠে-ময়দানে, কল-কারখানায় অবিরাম কাজ করতে হবে। তবেই অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করা সম্ভব। নতুবা ইপ্সিত স্বাধীনতা ভূলুণ্ঠিত হয়ে পড়বে। রক্ত দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে রক্ষার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে সচেষ্ট হতে হবে।

স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন

মূলভাব: স্বাধীনতা একটি জাতির অমূল্য সম্পদ । স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকা যেকোনো জাতির জন্য গর্ব এবং অনুপ্রেরণার বিষয় । অনেক সাধনা, ত্যাগ-তিতিক্ষা, এমনকি রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয় । অর্জিত স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করার জন্য প্রয়োজন যেমন নিরলস শ্রম-সাধনা তেমনই প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব । সুতরাং স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে তা রক্ষা করার প্রয়োজনে আরও কঠিনতম সাধনা অপরিহার্য ।

সম্প্রসারিত ভাব: মানুষমাত্রই স্বাধীনভাবে বেঁচে থাকতে চায়। তাই স্বাধীনতা সকলেরই একটি আরাধ্য বিষয়। এ প্রসঙ্গে কবি রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিম্নোক্ত চরণটি উল্লেখযোগ্য-

“স্বাধীনতা-হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে
কে বাঁচিতে চায়?”

কিন্তু স্বাধীনতা অর্জন করা একটি দুঃসাধ্য কাজ। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে নিপীড়িত, অত্যাচারিত জাতিকে মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে আনতে হয়। কিন্তু এ অর্জনই শেষ কথা নয় । বরং প্রয়োজন স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া। এজন্য আপামর জনসাধারণের ঐক্য একান্তভাবে দরকার । প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ায় সময়োপযোগী বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। অতি জরুরি হয়ে পড়ে আর্থনীতিক স্বনির্ভরতা এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য । কিন্তু সদ্য স্বাধীন দেশের জন্য তা বরাবরই কঠিন । বরং এরূপ প্রেক্ষাপটে স্বাভাবিকভাবে পরাজিত শক্তি সুযোগের আশায় থাকে শেষ ছোবলের জন্য । আর তাদের দোসররা নানা দুর্বলতার সুযোগ খুঁজতে সদা সচেষ্ট থাকে । বিশ্বেও এ সময় নানা রাজনীতিক চক্রান্তের সৃষ্টি হয়, অসংখ্য সমস্যা জন্ম নেয়। প্রতিবেশী রাষ্ট্র সহায়তা করলেও তাতে অনেক ক্ষেত্রে নিজেদের স্বার্থ নিহিত থাকে। এরূপ ক্রান্তিকালে অভ্যন্তরীণ বিবাদ- বিশৃঙ্খলা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে।

স্বাধীনতা অর্জনকারীদের মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি জন্ম দেয় এক প্রতিকূল পরিবেশ। এছাড়া পারিবারিক, সামাজিক, আর্থনীতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও রাজনীতিক অস্থিরতায় উপযুক্ত নেতৃত্বের সংকট ঘটতে পারে । ফলে গণমানুষের চাওয়া-পাওয়া চরমভাবে উপেক্ষিত হয়। রাষ্ট্রীয় জীবনে দেখা দেয় ব্যাপক হতাশা, অস্থিরতা, নিরাপত্তাহীনতাসহ নানাবিধ সমস্যা। সর্বোপরি জাতীয় ঐক্যে চিড় ধরে । জাতীয় উন্নতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। এমনকি দেশের অর্থনীতির ওপর আঘাত আসে, উৎপাদন কমে যায়- ফলে জন্ম নিতে পারে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের । সুতরাং এরূপ প্রেক্ষাপটে স্বাধীনতার মর্যাদা, গুরুত্ব রক্ষার প্রশ্ন বড়ো হয়ে ওঠে।

তাই স্বাধীনতা রক্ষায় প্রয়োজনে সর্বস্তরের জনগণকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে- মাঠে, ঘাটে, ময়দানে, কল-কারখানাসহ সর্বত্রই । কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক শ্রম দিয়ে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে। শিল্পে, বাণিজ্যে দেশকে উন্নত করতে হবে । দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে নাগরিকের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এভাবেই আরাধ্য স্বাধীনতাকে ব্যর্থতার হাত থেকে রক্ষা করতে হবে । এক্ষেত্রে জাতির ঐক্যবদ্ধ ভূমিকাই প্রধান।

শেষকথা: অনেক কষ্টের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতা রক্ষার পবিত্র দায়িত্ব সকলের। সুতরাং এর মর্যাদা রক্ষার প্রয়োজনে যেকোনো ধরনের ত্যাগ স্বীকার করতে হবে । তবেই স্বাধীনতা চির-অম্লান হয়ে থাকবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top