মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন ভাবসম্প্রসারণ: আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ভাবসম্প্রসারণ নিয়ে আজকে হাজির হলাম। আজকের ভাবসম্প্রসারণ হল- মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে। তো তোমরা যারা এই ভাবসম্প্রসারণ-এর অপেক্ষায় ছিলে এখনি তোমার ক্লাস অনুযায়ী যেকোন একটা শিখে নাও। ভবিষ্যতের জন্য চাইলে ছবি সেভ করে রাখতে পারবে। দেরি না করে এখনি শুরু করে দাও।
- পোস্টের বিষয়বস্তু: ভাবসম্প্রসারণ লিখন
- ভাবসম্প্রসারণ টপিক: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে
- প্রযোজ্য শ্রেণিসমূহ: ক্লাস ৬, ৭, ৮, এসএসসি, এইচএসসি
- নমুনা দেয়া আছে: ৪টি
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন ভাবসম্প্রসারণ (১)
ভাব-সম্প্রসারণ: প্রচুর সম্পদের অধিকারী হয়ে বিলাসী জীবনযাপন করলেই ধনের অধিকারী বলে গণ্য হওয়া যায় না। পরোপকার, অন্যের মঙ্গল করার শক্তি সাহস যার আছে সেই প্রকৃত ধনের অধিকারী। মানুষ ধনার্জন করে, সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে, কিন্তু ধনের প্রকৃত তাৎপর্য সে জানে না। সাধারণভাবে বলা যায়, যে ধন-সম্পদ সকলের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে লাগে সে ধনই প্রকৃত সম্পদ। যা বিলাস-ব্যসনে ব্যয়িত হয়, অন্যের বা সমাজের উন্নয়নে লাগে না সে ধনের কোনো মূল্য নেই। ধনের সার্থকতা এর সদ্ব্যবহারে। কিন্তু দেখা যায়, সমাজের অধিকাংশ ধনী ব্যক্তিই বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দিয়ে অর্থ ব্যয় করে থাকে। ফলে বিপুল পরিমাণে অপব্যবহার ও অপব্যয় হচ্ছে ধনের। ধনের সত্যিকার মূল্যায়ন হবে তখনই যখন তা জনসাধারণের কল্যাণ সাধনে ব্যয় হবে।
সমাজে অর্থ উপার্জন অনেকেই করে। সেই অর্থ বিলাস-ব্যসনে ব্যয়ও করে থাকে। প্রকৃতপক্ষে তা অর্থের অপব্যবহার মাত্র। বিলাসিতায় ব্যয়িত অর্থ বিশেষ খেয়াল চরিতার্থ করে বটে, কিন্তু এর দ্বারা বিন্দুমাত্র পরোপকার সাধিত হয় না। ধন দুঃস্থ মানবতার সেবায় জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসারতা সাধনে, জগতে মঙ্গল করার শক্তি যোগায়। মঙ্গল করার শক্তির উৎস হিসেবে ধনের প্রয়োজন অপরিহার্য। শুধু নিজের আরাম-আয়েশের জন্য বা অন্য কোনো বিশেষ খেয়াল চরিতার্থ করার জন্য অর্থ ব্যয় করলে তা নিছক স্বার্থপরতা ছাড়া কিছুই নয়। কাজেই মানুষের মঙ্গলের জন্য ব্যয়িত অর্থই যথার্থ ধন। তবে প্রকৃত অর্থে সম্পদকে সুপরিকল্পিতভাবে সমাজের ও অর্থহীনদের জন্য ব্যয় করা খুবই কঠিন, অর্থ উপার্জন যত সহজ, সদ্ব্যবহার তত সহজ নয়। তাই বলা হয়- “মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, লা বিলাস ধন নহে।” অপরের মঙ্গল কামনা না করলে, অপরের বিপদে সাহায্য না করলে সে প্রকৃত সম্পদের স্বাদ গ্রহণ করা যায় না; বরং অর্থ অনর্থ ডেকে আনতে পারে।
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন ভাবসম্প্রসারণ (২)
ভাব-সম্প্রসারণ: মানবজীবনে ধন-সম্পদের যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এ সম্পদ যদি ঐশ্বর্য প্রদর্শন কিংবা বিলাসিতার একমাত্র উপলক্ষ্য হয়, তবে এর প্রকৃত মর্যাদা হারিয়ে পৃথিবীতে ধন-সম্পদ বরং বড়ো ধরনের জঞ্জালের সৃষ্টি করে। সুতরাং ধন-সম্পদ যথার্থ মূল্য তখনই পায়, যখন মানুষের কল্যাণে কিংবা বিশ্বশান্তি স্থাপনে সামর্থ্য হয়।
পৃথিবীর কোনো কাজই অর্থ ছাড়া সম্পন্ন করা সম্ভব হয় না। মানুষের জীবনে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে অর্থ-ধন-সম্পদের প্রয়োজন রয়েছে একথা অনস্বীকার্য। ব্যক্তি, সমাজ এবং রাষ্ট্রজীবনে সবখানেই অর্থের দরকার। তাই অর্থ উপার্জনে মানুষ দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে। এ অর্থ উপার্জনে মানুষ নানা পেশাও বেছে নেয়। অনেকে একসময় প্রচুর অর্থ-সম্পদের মালিকও হন। কিন্তু এ বিশাল অর্থ-সম্পদ যখন শুধু তারই বিলাসিতার উদ্দেশ্যে ব্যয় হয়, তখনই প্রশ্ন জাগে- অর্থ কি শুধু বিলাসিতার জন্যই উপার্জন করা হয়? কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোনো ব্যক্তির বিপুল অর্থের পাহাড় শধু নিজের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য আর বিলাসিতার জন্য নয়, বরং মানবকল্যাণে এবং সামাজিক অগ্রগতি সাধনে ব্যয় হওয়া উচিত। তাহলেই অর্থ-সম্পদ উপার্জনের প্রকৃত সার্থকতা পাওয়া যায়। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, পৃথিবীতে এখনো এক শ্রেণির মানুষ রয়েছে যাদের অর্থ- বিত্তের পরিমাণ এত বেশি যে, তারা নিজেরাও এর সঠিক হিসাব জানে না; নানা ভোগ-বিলাসে দুহাতে উড়ালেও তাদের অর্থ- সম্পদ শেষ হয় না।
অথচ আজও পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে নিরন্ন মানুষের হাহাকার, নিপীড়িত মানুষের আর্তনাদ অব্যাহত। কিন্তু সেখানে এ শ্রেণির মানুষেরা এক কানাকড়িও ব্যয় করে না। বস্তুত ধনতান্ত্রিক সমাজ-ব্যবস্থায় এরা অর্থ-সম্পদকে করায়ত্ত করে শুধু নিজের ভোগ-বিলাস আর দাম্ভিকতার জন্য। অন্যদিকে, সর্বহারা মানুষদের দীর্ঘশ্বাসের প্রতি এদের কোনো ধরনের সহানুভূতি নেই। সুতরাং এ অর্থ-সম্পদ প্রকারান্তে অনিষ্টের মূল কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শুধু অর্থ আর অর্থের চিন্তায় মানুষের মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়। বিশ্বব্যাপী অজস্র অর্থ-সম্পদের সামান্যও আজ মানবকল্যাণে ব্যয় হয় না। অন্যদিকে, বিশাল অর্থ আর সম্পদেই তৈরি হয় বিভিন্ন ধরনের মারণাস্ত্র, এমনকি সভ্যতার সবচেয়ে ভয়ংকর পারমাণবিক বোমা। তাই প্রভূত ধন-সম্পদই জন্ম দেয় পৃথিবীতে মারাত্মক অশান্তি। অর্থ-সম্পদের মাত্রাতিরিক্ত বৈষম্যে আজ মানবতার বাণী নীরবে কাঁদে। সুতরাং মানুষের বৃহত্তর কল্যাণে ধন-সম্পদ, অর্থ-কড়ি ব্যয় হওয়া প্রয়োজন। অবশ্য ইতোমধ্যেই পৃথিবীতে অনেক মহান ব্যক্তি তাঁর অর্থ-সম্পদ মানুষের কল্যাণে ব্যয় করেছেন। হাজী মুহম্মদ মুহসীন নিজের বিপুল অর্থ-সম্পদ এদেশের শিক্ষা ও দরিদ্র মানুষদের জন্য দান করেছেন। খান বাহাদুর আহসান উল্লাহসহ আরও অনেক মানুষ পৃথিবীতে তাঁদের সম্পদ মানব- কল্যাণে ব্যয় করে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। এছাড়াও দেশি, বিদেশি অনেক সংগঠন, সংস্থাও মানবকল্যাণে এগিয়ে আসছেন।
বিশ্বায়নের এই যুগে অজস্র সম্পদ মুষ্টিমেয় মানুষের হাতে। ধন-সম্পদের সুষম বণ্টনের মধ্য দিয়ে তাদের সম্পদকে মানুষের মঙ্গলের জন্য ব্যয় করতে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে । কেননা মানবকল্যাণেই ধন ব্যয় করার মধ্যে থাকে ধনের প্রকৃত সার্থকতা।
এটি ছাড়াও পড়তে পার: যে সহে সে রহে ভাবসম্প্রসারণ
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন ভাবসম্প্রসারণ (৩)
মূলভাব: মানবজীবনে ধনসম্পদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। যে ধন দেশ, জাতি ও মানবের কল্যাণে তথা মানবতার নিমিত্তে খরচ হয় তা-ই প্রকৃত ধন। ধনকে যক্ষের মতো আগলে রেখে কেবল নিজের বিলাসে ব্যয় করা হলে তা প্রকৃত অর্থে ধন পদবাচ্য নয়।
ভাবসম্প্রসারণ: সৃষ্টির সেই আদিমকাল থেকে মানুষ নিজেকে সম্পদশালী করতে প্রবৃত্ত। সম্পদ মানবজীবন ধারণে অপরিহার্য। যদিও সকল মানুষেরই সমান সম্পদ আহরণের অধিকার রয়েছে, কিন্তু বাস্তবে পৃথিবীতে অনেকে সম্পদের পাহাড় গড়ে রেখেছে, আবার অনেকেই নিঃসম্পদ। ছলে বলে কৌশলে অন্যের অধিকার খর্ব করে দু-চারজন হয়ে উঠেছে বিত্তবান। তারা ধনসম্পদ অর্জন করে জীবনকে করে তুলেছে বিলাসবহুল। নিজের চিত্তবিনোদন ও বিলাসে প্রমত্ত হয়ে অন্য মানুষের সঙ্গে পশুর মতো আচরণ করে। সম্পদের অহমিকায় তাদের মনুষ্যত্ব বিনষ্ট হয়েছে, মানবিকতা হয়েছে অবক্ষয়িত। এ ধরনের ধনীর ধন, প্রকৃত ধন নয়। ধনসম্পদের সার্থকতা নির্ভর করে সেই সম্পদের সদ্বব্যবহারে।
যে সম্পদে পীড়িত আরোগ্য হয়, মানবতা মুক্তি পায়, দরিদ্র ও আর্তের সাহায্য হয়, জ্ঞান ও শিক্ষার সুযোগ করে দিয়ে মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোকে নিয়ে আসে, মানবকল্যাণে ব্যবহৃত হয়- সেই ধনই প্রকৃত ধন। মানবকল্যাণে উৎসর্গিত ধনই প্রকৃত ধন। বিলাসবিহারে মত্ত সম্পদ কখনো ধন বলে বিবেচিত হয় না। অর্থাৎ, ধনসম্পদকে জমিয়ে পাহাড়তুল্য করে রাখায় কোনো সার্থকতা নেই। তাছাড়া ধন কেবল নিজের ভোগবিলাসে উড়ালে অথচ নিরন্ন মানুষের হাহাকার, আর্তের চিৎকারে কান দিলে না- এ ধন শক্তিহীন ও দুর্বল। পক্ষান্তরে, যে ধন মানবকল্যাণে, নিরন্ন মানুষের মুখে অন্নের জোগান দেয়, পীড়িতের চিকিৎসায় ব্যয় হয়, উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে খরচ হয়- সেই ধনই শক্তিধর। তাই ধন থাকলেই তাকে ধনী বলা যাবে না। জনকল্যাণে যার ধনসম্পদ নিবেদিত সে-ই প্রকৃত ধনী এবং শক্তিধর। এ ধনই তাকে অমরত্ব দেয়। বিশ্বের বহু ধনী তার ধন জনকল্যাণে ব্যয় করে নিজে নিঃস্ব হয়েও স্মরণীয় বরণীয় হয়ে আছেন। বিশ্ব তাঁদের ধনের মহিমাকে পূজা করে।
মন্তব্য: মানবকল্যাণ ব্যতীত ধনপ্রাপ্তির অন্য উদ্দেশ্য অর্থহীন। মানবকল্যাণে ধন ব্যয় করার মধ্যেই থাকে ধনসম্পদের প্রকৃত সার্থকতা।
মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে ভাবসম্প্রসারণ (৪)
মূল ভাবঃ বিলাসীতা ধন নয়, বরং মানুষের কল্যাণ করার মন-মানসিকতা মানুষকে অমর করে রাখে। মূলত মানুষের কল্যাণ করার ইচ্ছাশক্তিই ধন।
সম্প্রসারিত ভাব: ধন সম্পদের কল্যাণকর দিকটিই তার প্রকৃত পরিচয় বহন করে। ঐশ্বর্য ও সমারোহের মধ্যে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দিলে ঐশ্বর্যের প্রদর্শনী হয় বটে, কিন্তু তাতে ধনসম্পদের মর্যাদা প্রমাণিত হয় না। ধন সম্পদকে বিলাসিতায় অপব্যয় না করে, পরোপকারে নিয়োজিত করলে তার অর্জন ও ব্যয়ের সার্থকতা প্রমাণিত হয়। মানুষ পৃথিবীতে অর্থ-সম্পদকে ধন বলে মনে করে। প্রকৃত প্রস্তাবে ত অর্থ-সম্পদ ধন নয়, কারণ অর্থ-সম্পদ চিরস্থায়ী নয় এবং তার চাহিদারও শেষ নেই। জগতের যাবতীয় কাজের নেপথ্যে রয়েছে অর্থ। অর্থ ছাড়া কোন কাজই সম্পন্ন করা যায় না। আবার উপার্জিত অর্থ বিলাস-ব্যসনে ভাসিয়ে দিলে সমাজ বা জগতের যেমন কল্যাণ সাধিত হয় না, তেমনি বিপুল অর্থের পাহাড় শুধু ধন-ভান্ডারে জমা রাখলেও সে অর্থ কারও কোন কাজে আসবে না। ধন-সম্পদের প্রকৃত গুরুত্ব নির্ভর করে মানব কল্যাণে ও সামাজিক অগ্রগতিতে তা কাজে লাগানোর ওপর।
সুতরাং বিশেষ বিবেচনা করে উপার্জিত অর্থ ব্যয় করা উচিত। সঞ্চয়, মিতব্যয়, কৃপণতা কোনটির মাঝেই অর্থ বা ধন সম্পদের সার্থকতা লুকায়িত নেই, সদ্ব্যবহারের মাঝেই রয়েছে এর পরিপূর্ণ সার্থকতা। অপব্যয়ী ও বিলাসীরা ভুলে যান যে, তাঁরা যে বিত্ত-সম্পদের মালিক হয়েছেন তাতে রয়েছে গরীবের হক। তাই, বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে আরাম আয়েসে না চলে দরিদ্র জনগোষ্ঠির কথা স্মরণ রাখতে হবে। যে ধন-সম্পদ সমাজের সাধারণ মানুষের উপকারে না আসে, শুধু বিলাসিতায় ব্যয় হয় কিংবা কৃপণতার বশে ধন ভান্ডারে জমা রাখা হয় সে ধনসম্পদ নিতান্তই মূল্যহীন। মানব কল্যাণ ও সামাজিক মঙ্গল সাধনের উদ্দেশ্যেই ধন-সম্পদ বা অর্থের জন্ম। কাজেই মানুষ ও সমাজের কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে সঞ্চিত অর্থই সম্পদ। বিলাসিতা বা অপব্যয়ের উদ্দেশ্যে সঞ্চিত অর্থ প্রকৃত পক্ষে ধন হিসেবে বিবেচ্য নয়। মানবকল্যাণে ও সামাজিক অগ্রগতিতে ব্যয় করতে পারলেই ধন সম্পদের প্রকৃত মূল্যায়ন হয়।
মন্তব্য: যে অর্থ মানুষের কল্যাণে ব্যয়িত হয় না, সে অর্থের কোন সার্থকতা নেই। মানব কল্যাণে ব্যয়িত সম্পদই প্রকৃত ধন। তাই ধনসম্পদ নিজস্ব মর্যাদা তখনই পাবে যখন তা মহৎ কাজে ব্যয়িত হবে। অর্থাৎ মানুষের মঙ্গল করার মধ্যেই প্রকৃত সার্থকতা রয়েছে। মানুষ মানুষের জন্য এই নীতি মেনে চলার মধ্যে আমাদের প্রকৃত সার্থকতা রয়েছে। মানুষ মানুষের জন্য এই নীতি মেনে চলে আমাদের সম্মুখপানে অগ্রসর হওয়া উচিত। পৃথিবীতে যাঁরা মনুষ্যত্বসম্পন্ন মানুষের ন্যায় অমরত্ব লাভ করেছেন, তাঁরা সবাই মানুষের কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত রেখেছিলেন।
কেমন লাগলো আজকের মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে ভাবসম্প্রসারণ, কমেন্ট করে জানাতে পার।




